আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা বিভিন্ন ধাঁধা উত্তর সহ জেনে নেব। যেগুলির মাধ্যমে আপনারা আপনার পরিবার ও বন্ধুদের সাথে মজার প্রশ্ন হিসাবে কাজে লাগাতে পারবেন।
অনেক বাচ্চা এবং বড়রা ধাঁধা প্রশ্ন করতে এবং তার উত্তর দিতে পছন্দ করেন। এইজন্য আজ এখানে অনেক মজার ধাঁধা উত্তর সহ দেওয়া হলো। এগুলি আপনি পড়ে নিয়ে নোট করে রাখতে পারেন।
তাই চলুন দেরী না করে ধাঁধা গুলি দেখে নেওয়া যাক।
কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
১. সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
২. চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
৩. তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
৪. শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
৫. বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।
উত্তরঃ কলা গাছ।
৬. একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
৭. গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?
উত্তরঃ বাদাম।
৮. শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
৯. এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।
উত্তরঃ টাকা।
১০. নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
১১. হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।
উত্তরঃ সার্ট।
১২. হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?
উত্তরঃ দোকানদ্বার।
১৩. শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
১৪. চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
১৫. পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
১৬. বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
১৭. হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।
মজার ধাঁধা উত্তর সহ
১৮. কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।
১৯. আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি।
২০. কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।
২১. শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী।
২২. জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।
উত্তরঃ কচুরি পানা।
২৩. দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।
উত্তরঃ ঘড়ি।
২৪. চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।
উত্তরঃ পালকি।
২৫. আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
২৬. হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
২৭. শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট।
২৮. মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
২৯. পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
৩০. শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
৩১. মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
৩২. ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
৩৩. কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
৩৪. বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।
আরও কিছু মজার প্রশ্ন এখানে পাবেন।
বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ
৩৫. রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
উত্তরঃ আগুন।
৩৬. বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।
উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।
৩৭. বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।
৩৮. ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।
উত্তরঃ হাঁচি।
৩৯. একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?
উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।
৪০. ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?
উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।
৪১. যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?
উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।
৪২. কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?
উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেন, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।
৪৩. শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয়, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল
৪৪. শহর থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ
৪৫. ১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?
উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।
৪৬. একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা
ঘোড়া চলে গেল, ঘড়িটার কটা বাজবে।
উত্তরঃ বারোটা।
৪৭. পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ,
বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ
৪৮. বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ
৪৯. তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তরঃ নরওয়ে।
৫০. হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী
৫১. কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
কত থাকে বাকী?
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য
গ্রাম বাংলার ধাঁধা ও উত্তর
৫২. শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী
৫৩. আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি
৫৪. শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট
৫৫. আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
৫৬. আমাকে না পেলে, সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৫৭. কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
৫৮. মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৫৯. উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৬০. আমি নিজে খাই না, আমি নিজের
মুখে অন্যকে খাওয়াই আমি কে।
উঃ চামচ।
৬১. আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
৬২. আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম।’
– কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি
৬৩. কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
৬৪. কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই
৬৫. শুঁড় দিয়ে করি কাজ নই আমি হাতি,
পরের উপকার করি তবু গাই লাথি।
উত্তর: ঢেঁকি।
৬৬. আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’
– কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
৬৭. কোন জিনিসের head আছে tail
আছে কিন্তু body নেই।
উত্তর: কয়েন।
৬৮. কোন সে শয়তান নাকে বসে ধরে কান
উত্তর: চশমা।
সহজ ধাঁধা উত্তর সহ
৬৯. অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?
উত্তর: জুতো।
৭০. আমি তুমি একজন দেখিতে একরূপ আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তর: নিজের ছবি।
৭১. আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন ,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।
উত্তর: উকুন।
৭২. কোন বরকে সবাই চায়।
উত্তর: খবর।
৭৩. বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই
বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।
উত্তর: অসুখ।
৭৪. কোন ফুল ,ফুল নয়।
উত্তর: বিউটিফুল।
৭৫. কি টানলে ছোট হয়।
উত্তর: সিগারেট।
৭৬. কোন কার চলে না।
উত্তর: কুকার।
৭৭. জল ছাড়া নদী,পাথর ছাড়া পাহাড়
এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া
যায়।
উত্তর: একটি ম্যাপে।
৭৮. বেড়ে যদি যায় একবার, কোনো
ভাবেই কমে না।
উত্তর: বয়স।
৭৯. গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু
আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।
উত্তর: বাদাম ভাজা।
৮০. প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে,
হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তর: নৌকা।
৮১. কোন মা ভাত দেয় না।
উত্তর: সিনেমা।
৮২. কোন জিনিস বাচ্চা থেকেই বুড়ো।
উত্তর: বুড়ো আঙ্গুল।
৮৩. দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে
রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি
কিভাবে?
উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।
৮৪. আমার উপর বৃষ্টি পড়ে তবু আমি
ভিজে যাই না আমি কে।
উত্তর: জল।
৮৫. এমন কোন জিনিস যা সবার কাছে
থাকে কারোর ছোট হয়, আবার
কারোর বড়ো হয়।
উত্তর: মন।
৮৬. বুদ্ধিমান হলে বুদ্ধির দাও পরিচয়,
১+১ কখন ৩ হয়।
উত্তর: যখন কোন বাচ্চা অঙ্ক ভুল করে।
৮৭. সাজালে সাজে বাজালে বাজে,
আবার সে লাগে রান্নার কাজে।
উত্তর: মাটির হাঁড়ি।
৮৮. তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে
উত্তর: বকুল ফুল।
৮৯. রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ না নেয় লুটে
উত্তর: রানার।
ভাইয়া 54 এতে কী আছে উত্তর টা বলে দাও একটু প্লিজ প্লিজ প্লিজ এখনি
Cigaret
দেবর ভাবিকে বললো এখন ঘড়িতে কয়টা বাজে? অপর দিকে তার স্বামী বললো তুমি কি কর? এখন মেয়েটি এককথায় কি বললে দুজনেই উত্তর পাবে, বলুন তো।
উত্তর দিবেন প্লিজ
আমি আপনাকে একটা ধাঁধা দিচ্ছি কস্ট করে আমাকে ধাঁধাটার উত্তর দেন। ধাঁধাটা হচ্ছে “কাউকে কী বলা যায় ” প্লিজ এই ধাঁধাটার উত্তর দেন।
দুঃখিত। ঠিক বুঝতে পারলাম না।
কাউকে গরু বলা যাই
গরু
তিনবন্ধু একটা রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছে, তাদের কাছে ৩০ টাকা ছিল। খাওয়া-দাওয়ার পর তারা ওয়েটারকে ৩০ টাকা দিলো, ওয়েটার আবার টাকাটা নিয়ে ম্যানেজারকে দিল। ম্যানেজার ২৫ টাকা বিল রেখে ৫ টাকা ফেরত দিল। ওয়েটার খুব বিপদে পড়ে গেল যে সে ৫ টাকা তিন বন্ধুর মধ্যে কিভাবে ভাগাভাগি করে দেবে তাই সে ২ টাকা চুরি করল এবং ৩ টাকা ৩ বন্ধুকে সমানভাবে ভাগ করে দিল। তাহলে এক এক বন্ধু খাবার খেলো ৯ টাকা করে। তাহলে ৯×৩=২৭ টাকা হার ওয়েটার চুরি করলে ২ টাকা ২৭+২=২৯টাকা। তাহলে আর ১টাকা কোথায় গেল?
২৫ টাকা প্রথমে বিল করলে তিন জনের ভাগে ৮.৩৩ করে পড়বে। পড়ে তারা একটাকা করে পেলে, ৯.৩৩ পয়সা করে খরচ হয়। তাহলে তাদের মোট খরচ ২৮ টাকা। আর বাকি রইলো ২ টাকা। 😄😄😄
Very good boy sanju rauth 1234
ধন্যবাদ।
ধরতে গেলে ছুটতে হয় এটার উত্তর কি হবে?
সঠিক উত্তর জানা নেই। তবে উত্তরটি পারদ হতে পারে।
আমারটা ছোট দাদার টা বড়, বউদির টা চ্যাপ্টা মাজ খানে গরতো এটার উওর কি?
দুঃখিত। আমার জানা নেই।