Full Form of Phd | Phd এর পূর্ণরূপ | পিএইচডি করার যোগ্যতা কি?

Phd এর পূর্ণরূপ কি – পিএইচডি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর Graduation সম্পন্ন করার পর, করতে হয়। শিক্ষা জগতে পিএইচডিকে খুবই উচ্চপদস্থ ডিগ্রী বলে মেনে নেওয়া হয়। পিএইচডি Complete করলে ভালো জায়গায় চাকরি পাওয়ার সাথে সাথে, সমস্ত জায়গায় সম্মানিত হওয়া যায়। যদি কোন ব্যক্তি পিএইচডি পুরো করেন তাহলে তার নামের আগে Dr. উপাধিটি যোগ করা হয়।

যদি আপনি পিএইচডি করার কথা ভাবছেন এবং পিএইচডি সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে থাকেন তাহলে, আজকের আর্টিকেলে আপনি Phd এর মানে কি, Phd কিভাবে করতে হয়, Phd কি, পিএইচডি করার যোগ্যতা, পিএইচডি করার সুবিধা গুলি কি কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

Full Form of Phd (Phd এর পূর্ণরূপ কি)

পিএইচডির পুরো কথা হলো ডক্টর অফ ফিলোসফি (Doctor of Philosophy)। PhD এর পরিচয়, আলাদা নামে পাওয়া যায়। যেমন : p.hd, phd, d.phill ইত্যাদি।

তো আপনারা PhD এর পূর্ণরূপ সম্পর্কে জেনে গেছেন। এখন আমরা জানবো PhD এর মানে কি।

Phd কি? (Phd meaning)

অন্যান্য ডিগ্রীর মতো পিএইচডি এক ধরনের ডিগ্রী। কোন একটি বিষয়ের ওপর মাস্টার ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর, ওই বিষয়ের ওপর পিএইচডি করা হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর পুরো ইনফরমেশন এবং আরো জানার জন্য, সেই বিষয়ের ওপর Phd করে Complete ইনফর্মেশন নিতে হয়।

কোন কলেজ থেকে পিএইচডি পাস করার জন্য তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে। এবং পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর, Candidate কে Dr. উপাধি দেওয়া হয়।

পিএইচডি একটি উচ্চপদস্থ ডিগ্রী হওয়ার কারণে দেশটির সম্পন্ন করার পর দেশের ভেতরে এবং দেশের বাইরে উঁচু পদে চাকরি করা যায়। এবং কাজ করার পাশাপাশি phd করা ব্যক্তিদের সব জায়গায় সম্মান করা হয়। যদি কোনো ব্যক্তি বা ছাত্র পিএইচডি করতে চান তাহলে তার বয়স 55 বছরের মধ্যে হতে হবে। 55 বছরের উপরে বয়স হয়ে গেলে তিনি আর পিএইচডি করতে পারবেন না।

পিএইচডি করার সুবিধা

  1. Phd করার পর নামের আগে সর্বদা Doctor (Dr.) শব্দ জুড়ে যায়।
  2. পিএইচডি করার পর নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর Research করার সুযোগ পাওয়া যায়।
  3. পিএইচডি করার পর দেশের ভেতরে ও বাইরে উচ্চপদে চাকরি করার সুযোগও থাকে।
  4. পেজটি করবার জন্য শুধুমাত্র নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর মাস্টার ডিগ্রী থাকলেই হবে।
  5. নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর Research করার সাথে সাথে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।
  6. যদি আপনি কলেজের প্রফেসর হতে চান তাহলে পিএইচডি করার পর আপনি কলেজের প্রফেসর হতে পারবেন।
  7. সব জায়গায় সম্মান পাওয়া যায়।

আশা করি আপনি পিএইচডি কাকে বলে এবং পিএইচডি সুবিধা গুলি সম্পর্কে জেনে গেছেন। এবার আমরা জানবো phd কিভাবে করতে হয়।

পিএইচডি কিভাবে করে

যদি আপনি পিএইচডি করবার কথা ভেবে থাকেন তাহলে পিএইচডি করার জন্য যোগ্যতা কি হতে হবে, বিষয় কি হবে এবং কলেজ সম্পর্কে জেনে নিন।

পিএইচডির জন্য যোগ্যতা

এইচডি করার জন্য যে কোন কলেজ থেকে পাশ করার পর, যোগ্যতা অনুযায়ী কোন একটি সাবজেক্ট (স্পেসিফিকেশন) বেছে নিয়ে তার ওপর মাস্টার ডিগ্রী করতে হবে।

প্রধানত স্পেসিফিকেশন (arts/ commerce/ science) তিন ধরনের হয়ে থাকে। যেটি আপনাকে secondary examination এর পর ঠিক করে নিতে হয়।

পিএইচডি করবার জন্য সেকেন্ডারি এক্সামিনেশন পাশ হওয়ার পর যেকোনো একটি স্পেসিফিকেশন বেছে নিয়ে, সেই স্পেসিফিকেশন এর ওপর গ্রাজুয়েশন পাস করতে হবে। গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হওয়ার পর, যোগ্যতা অনুযায়ী কোন সাবজেক্ট বেছে নিয়ে তার ওপর মাস্টার ডিগ্রী করতে হয়। এরপর আপনি যে বিষয়ের ওপর Post Graduation করেছেন, সেই বিষয়ের উপর পিএইচডি করতে পারেন।

Phd এর জন্য বিষয় (Subject)

আমি আগেই বলেছি পিএইচডি করার জন্য আপনাকে গ্রাজুয়েশন করার পর কোন বিষয়ের উপর মাস্টার ডিগ্রী করতে হবে। এইজন্য Phd করার আগে আপনি যে বিষয়ের ওপর বেশি দক্ষ সেই বিষয়টি বেছে নিয়ে মাস্টার ডিগ্রী করুন।

এই জন্য কোন বিষয়ের উপর পিএইচডি করার জন্য, marks বা নম্বর দেখে নয়, আপনার আগ্রহের উপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করুন। কারণ আপনি যে বিষয়ের উপর মাটির করবেন সেটিই পরবর্তীকালে, আপনার পিএইচডি সাবজেক্ট হিসাবে গণ্য হবে।

PhD College

আলাদা আলাদা বিষয়ের উপর পিএইচডি করার জন্য আলাদা আলাদা কলেজ রয়েছে। এইজন্য আপনাকে আপনার সাবজেক্ট অনুযায়ী কলেজ স্থির করতে হবে।

আলাদা আলাদা ভাষা এবং আলাদা সাবজেক্টের উপর ভিত্তি করে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এবং দেশের বাইরে অনেক ধরনের phd কলেজ বর্তমান রয়েছে। এই জন্য নিজের পছন্দমত কোন কলেজে ভর্তি হওয়ার আগে সেই কলেজ সম্পর্কে পুরো ইনফরমেশন নিয়ে এডমিশন নিতে পারেন।

এখানে কিছু top phd কলেজের তালিকা দেওয়া হল। যদি আপনি ভারতীয় হয়ে থাকেন তাহলে এইসব কলেজে এডমিশন নিতে পারেন। এখানে যে সকল কলেজ গুলি রয়েছে সবগুলোই ভারতে অবস্থিত।

Top Phd college in India

  • Indian institute of management Ahmedabad (IIMA) – Type Government
  • Loyola College, Chennai – type private
  • National law school of India University, Bangalore – type public
  • Indian institute of Technology Delhi – type public
  • Indian institute of management, Bangalore – type public
  • National law University, Delhi
  • Bombay college of pharmacy, kalyan – type public
  • Indian law institute University, Bhopal – type government
  • Indian institute of Technology, Kanpur – type private
  • Gujarat National law University, Gandhinagar – type government
    Loyola College, Chennai – type private

পিএইচডি কোর্স করতে কত সময় লাগে

পিএইচডি সম্পন্ন করতে মোটামুটি তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে। কারণ পিএইচডি মনে হল কোন বিষয়ের উপরে জ্ঞান অর্জন করে সেই সম্পর্কে রিসার্চ শুরু করা। সব জিনিস একটি একটি করে জানার পর সেই বিষয়ে রিসার্চ করতে অনেক সময় লাগে।

এইজন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ইনফরমেশন নিতে তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে এবং রিসার্চ করার জন্য আরও দুই থেকে তিন বছর লাগে।

PhD Fees – পিএইচডি করতে কত টাকা লাগে

পিএইচডি করার জন্য অনেক ধরনের কলেজ আছে। এইজন্য ভালো থাকাটা কলেজের PhD Fees আলাদা হয়। পিএইচডির জন্য কত টাকা চার্জ করা হবে (পিএইচডি করার খরচ) সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে সেই কলেজ এবং সংস্থার উপর।

সাধারণত, বেশিরভাগ পিএইচডি কলেজ তিন ভাবে fees নিয়ে থাকে। 1. Registration Fees, 2. Security Fees & 3. Semester fees.

এর মধ্যে,

Admission fees : 10000
Security fees : 10000
Per semester : 30000 to 70000

আশা করি আপনি বুঝে গেছেন পিএইচডি কত বছরের কোর্স। এবার আমরা জানবো পিএইচডি কলেজে এডমিশন কিভাবে নিতে হয়।

পিএইচডির জন্য Admission কিভাবে নিতে হয়

আমি আগেই বলেছি Phd করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর পোস্ট গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে হবে। এবং পোস্ট গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করার পর আপনার কাছে যত গুরুত্বপূর্ণ সার্টিফিকেট আছে সেই সমস্ত কিছু পিএইচডি কলেজে সাবমিট করতে হয়। এর সাথে সাথে আপনার পরিচয় পত্র এবং এডমিশনের জন্য Admission Fees নিয়ে পিএইচডি কলেজে পৌঁছাতে হবে।

নির্দিষ্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন সেগুলো নিচে দেওয়া হল।

Require Documents

পিএইচডি করার জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস গুলি সাথে নিয়ে কলেজে পৌঁছতে হবে সেগুলো দেখে নিন।

Aadhar Card

আজকাল সব জায়গায় অরিজিনাল আইডেন্টি দেখানোর জন্য আধার কার্ড এর প্রয়োজন হয়। এইজন্য এডমিশনের সময় আধার কার্ড আপনার সাথে রাখতে হবে। তবে বাংলাদেশিদের জন্য এটির প্রয়োজন নেই।

Secondary Certificate

আপনি সেকেন্ডারি এক্সাম এ কত পার্সেন্ট নাম্বার পেয়েছেন সেটি কলেজে দেখানোর জন্য সেকেন্ডারি সার্টিফিকেট সঙ্গে রাখতে হবে।

Higher Secondary Certificate

Higher Secondary এডুকেশনে আপনার specification কি ছিল এবং কত পার্সেন্ট নাম্বার পেয়েছিলেন এটি কলেজ কে দেখানোর জন্য, এই সার্টিফিকেটটি অবশ্যই সঙ্গে রাখুন।

Graduation Certificate

বৃষ্টি কলেজে ভর্তি হওয়ার সময় প্রমাণ দেখানোর জন্য ডাইজেশন সার্টিফিকেট আপনার সাথে নিয়ে যেতে হবে। কারণ আপনি জানেন যে, গ্রাজুয়েশন ছাড়া পিএইচডি করতে পারবেন না।

Post Graduation Certificate

আমি আগেই বলেছি পিএইচডি করবার জন্য মাস্টার ডিগ্রী অবশ্যই দরকার। Post-graduation এর পার্সেন্টেজ এবং মার্কস কলেজকে সাবমিট করার জন্য এই সার্টিফিকেটটি জমা দিতে হবে।

Intermidiate Certificate

जिस कॉलेज पर पीएचडी के लिए एडमिशन लेने जाएंगे वहीं पर आपको इंटरमीडिएट सर्टिफिकेट भी सबमिट करना होगा। इसलिए intermediate certificate को भी साथ में रखिए।

ডি কলেজে পিএইচডি অ্যাডমিশন নিতে চান সেই কলেজে, Intermidiate Certificate দিতে হবে। এই জন্য এই সার্টিফিকেটটি সঙ্গে নিতে হবে।

Xerox Copy

ऊपर में जितने भी डाक्यूमेंट्स के बारे में बताया गया है उन सभी का xerox copy साथ में लेकर admission के लिए कॉलेज पर जाइए। क्योंकि सभी सर्टिफिकेट का जेरॉक्स कॉलेज पर सबमिट करना पड़ता है।

উপরে যতগুলা ডকুমেন্ট সম্পর্কে বললাম, সবকটি ডকুমেন্টস এর xerox copy সাথে নিয়ে, এডমিশনের জন্য কলেজে যেতে হবে। কারণ প্রত্যেকটি কলেজে এডমিশন এর জন্য সার্টিফিকেট এর জেরক্স দরকার পড়ে।

পিএইচডি করার যোগ্যতা

Post graduation

পিএইচডি করবার জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ৫৫% মার্কস এর সাথে মাস্টার ডিগ্রী পাস করতে হবে। এর সাথে সাথে ইংলিশ এও ভালরকম জ্ঞান থাকতে হবে। কারণ বেশিরভাগ পিএইচডি কলেজ, ইংরেজিতে candidate দের ট্রেনিং দিয়ে থাকে।

National eligibility test

টিসি করবার জন্য যে কলেজে এডমিশন নিতে চান সেই কলেজের entrance exam পাস করতে হবে।

PhD Application Process কি?

ভারতের প্রত্যেক বছর অনেক ক্যান্ডিডেট পিএইচডি অ্যাডমিশন এর জন্য এপ্লাই করে থাকে। কিন্তু অনেক স্টুডেন্ট phd অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস সম্পর্কে ভালোভাবে না জানায় তারা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়।

Notification

প্রত্যেক মাসে অনেক ইউনিভার্সিটি নতুন ক্যান্ডিডেটের খোঁজে, পরের বছরের এডমিশন নেওয়ার ডেট ঠিক করে রাখে। এজন্য প্রত্যেক ক্যান্ডিডেট কে ইউনিভার্সিটির নিজস্ব ওয়েবসাইটে গিয়ে, পরবর্তী এডমিশনের তারিখ কবে আছে এটি খোঁজ নিতে হবে। যেটি ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে আপডেট করা হয়।

RET – Research Eligibility Test

যদি কোনো ক্যান্ডিডেট কোন পিএইচডি নোটিফিকেশনের এডমিশনের জন্য Respond করে থাকে, তাহলে নির্দিষ্ট candidate এর eligibility test করা হবে। কারণ, ইউনিভার্সিটি এটি দেখার চেষ্টা করে নির্দিষ্ট candidate এর পিএইচডি করার যোগ্যতা আছে কিনা।

এই জন্য নির্দিষ্ট কলেজে এডমিশন নেওয়ার সময় written test এর পাশাপাশি physical test ও দিতে হয়। এই জন্য নির্দিষ্ট কলেজে এডমিশন নেওয়ার আগে ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে গিয়ে RET process সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন।

Interview

RET process সুম্পর্ণ হওয়ার পর, candidate কে interview এ বসতে হবে। ইন্টারভিউয়ে candidate এর degree সম্পর্কিত অনেক ধরনের প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। এবং ইন্টারভিউয়ে পাস করতে হবে।

Application Portals & Fees

ইন্টারভিউয়ে পাস করার পর, candidate কে একটি অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম দেওয়া হবে। যেটি পূরণ করার পর ক্যান্ডিডেট নির্দিষ্ট কলেজে এডমিশন নিতে পারবে। এরপর পিএইচডি করার জন্য নির্দিষ্ট কলেজে কত fees দিতে হবে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। admission form fill এবং admission fees দেবার পর, candidate কে joining date জানিয়ে দেওয়া হয়। যেদিন থেকে নির্দিষ্ট candidate , phd পড়ার প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করবে।

পিএইচডি সম্পন্ন করার পর Carrer scope কি কি আছে

পিএইচডি সম্পন্ন করার পর যে সকল Carrer scope গুলি আছে, সেই সকল সুযোগ গুলি ব্যবহার করে আপনি মাসে 1 লক্ষ টাকার বেশি salary উপার্জন করতে পারেন। কিন্তু সবকিছু নির্ভর করবে আপনার কাজের যোগ্যতা এবং এক্সপেরিয়েন্স এর উপর।

Phd করার পর যে সকল পদে চাকরি পাবেন সেগুলি হল –

  • Researcher
  • Professor
  • News editor
  • International relation expert
  • Foreign service officer
  • Education consultancy
  • School teacher
  • Private tutor

পিএইচডি করার জন্য প্রস্তুতি কিভাবে নেবেন

যদি আপনি পেজটি খোলার লক্ষ্য নির্ধারণ করে থাকেন তাহলে, সেকেন্ডারি পরীক্ষা দেওয়ার পর আপনার দক্ষতা অনুযায়ী সাবজেক্ট বেছে নিন। এরপর প্রত্যেকদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা এক্সট্রা পড়াশোনা করে সেই বিষয়ের উপর বেশি বেশি জানার চেষ্টা করুন। যেটি আপনাকে মাস্টার ডিগ্রি করার সময় অনেক কাজে দেবে।

এইজন্য আপনি ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কিত তথ্য নিতে পারেন।

এরপর হায়ার সেকেন্ডারি এক্সামিনেশন পাশ করার পর পোস্ট গ্রাজুয়েট মার্কস এর ওপর নজর দিন। Phd করবার জন্য Post Graduate marks, 70% এর উপর আনার চেষ্টা রাখুন। যার মাধ্যমে আপনি যেকোন কলেজে খুব সহজেই Phd এডমিশন নিতে পারবেন।

উপসংহার

আশাকরি ওপরের ইনফর্মেশন থেকে পিএইচডি এর পূর্ণরূপ কি, পিএইচডি কাকে বলে, পিএইচডি এর যোগ্যতা এবং পিএইচডি কিভাবে করে এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য পেয়ে গেছেন। যদি আপনি পিএইচডি করতে চান তাহলে উপরের সব কটি পয়েন্টকে step-by-step ফলো করুন। যদি আপনাকে পিএইচডি অ্যাডমিশন থেকে পিএইচডি ডিগ্রি ভালো করার জন্য সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন

4 thoughts on “Full Form of Phd | Phd এর পূর্ণরূপ | পিএইচডি করার যোগ্যতা কি?”

  1. স্যার আপনি পেজটি অনেক সুন্দর করে বানিয়েছেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ সাহায্য করার জন্য।

    Reply

Leave a Comment